আজ : শনিবার ║ ১০ই মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ

আজ : শনিবার ║ ১০ই মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ║২৭শে বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ║ ১২ই জিলকদ, ১৪৪৬ হিজরি

বিভিন্ন অনুষ্ঠানমালার মধ্য দিয়ে বিজয়’৭১ এর ১১ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সংগঠন বিজয়’৭১ এর ১১ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও বিশ্ব মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করা হয়। ১০ ডিসেম্বর সকাল ১০ টায় শহীদ বেদীতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানমালার শুভ সূচনা করা হয়। বিজয়’৭১ এর সভাপতি জসিম উদ্দিন চৌধুরী’র সভাপতিত্বে ও সংগঠনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. অপূর্ব ধর এর সঞ্চালনায় বিকাল ৩ টায় চট্টগ্রাম থিয়েটার ইনস্টিটিউটে আলোচনা সভা, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও কৃতী ছাত্র-ছাত্রীদের সংবর্ধনা এবং মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে উদ্বোধক ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ ইউনুছ।

প্রধান অতিথি ছিলেন দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান। বিশেষ অতিথি ছিলেন যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা এনামুল হক চৌধুরী, গেরিলা মুক্তিযোদ্ধা ফজল আহমদ, ভানুরঞ্জন চক্রবর্তী, শ্যামল মিত্র, বাদশা মিয়া, আবদুর শুক্কুর, বিজয়’৭১ এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি এড. নিলু কান্তি দাশ নিলমনি। আলোচক ছিলেন প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক লায়ন ডা. আর. কে রুবেল। অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় পর্বে বিশ্ব মানবাধিকার দিবসের শুভ উদ্বোধন করেন ম. নাছির উদ্দিন শাহ। প্রধান অতিথি ছিলেন মোহনা টিভির চট্টগ্রাম ব্যুরো প্রধান আলী আহমদ শাহীন। মুখ্য আলোচক ছিলেন নাট্যজন সজল চৌধুরী। অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা ডা. মুজিবুল হক, এড. শেখর দত্ত, রাজীব নাথ, ডা. এস. কে পাল সুজন, ডা. মনির আজাদ, মরমী গবেষক লায়ন ডা. বরুণ কুমার আচার্য্য (বলাই), ডা. বেলাল হোসেন উদয়ন, ডা. কামরুজ্জামান, রোপি দাশ, আনিছুর রহমান ফরহাদ, শিক্ষিকা রিংকু ভট্টাচার্য্য, উত্তম কুমার দে, নিতাই ভট্টাচার্য্য, শ্যামল দাশ, মো. জুবায়ের, খাদ্য উপকমিটির মহাসচিব সমীরন পালসহ মুক্তিযোদ্ধা, রাজনীতিবিদ, বুদ্ধিজীবী, শিক্ষাবিদ, সাংবাদিক, সাংস্কৃতিক কর্মীসহ বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

প্রধান অতিথি মফিজুর রহমান বলেন, বিজয় দিবসের এই দিনে আমরা আবারও স্মরণ করি মুক্তিযুদ্ধের গৌরবময় ইতিহাস। আমরা জানি, এই বিজয় সহজে আসেনি। পাকিস্তানি হানাদারদের বিরুদ্ধে দীর্ঘ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর আমরা এ বিজয় অর্জন করি। এই বিজয়ের পিছনে রয়েছে আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অসামান্য আত্মত্যাগ ও বীরত্ব। তারা দেশমাতৃকার জন্য বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়েছন। তাদের এই আত্মত্যাগ আমাদের চিরকালের অনুপ্রেরণা।

বক্তারা বলেন, মানবাধিকারের এই সনদটির বয়স ৭৫ বছর। এই ৭৫ বছরে বিশ্বে মানবাধিকারের ধারণা ও সূচকের আমূল পরিবর্তন হয়েছে। জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠার পর বিশ্ব বড় কোনো যুদ্ধের মুখোমুখি হয়নি। বলা যায় এটিই জাতিসংঘের সবচেয়ে বড় অর্জন। তবে বৈশ্বিক শান্তি ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার অন্তরালে জাতিসংঘ সনদ ও মানবাধিকারের সর্বজনীন ঘোষণাপত্রই কাজ করেছে। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।।

Share on facebook
Facebook
Share on twitter
Twitter
Share on linkedin
LinkedIn
Share on whatsapp
WhatsApp
Share on email
Email
Share on print
Print

আজকের সর্বশেষ সংবাদ