দেশচিন্তা নিউজ ডেস্ক:
বিজয়’৭১ এর উদ্যোগে চট্টগ্রামে বঙ্গবন্ধুর জন্মশত বার্ষিকী উদ্যযাপন পরিষদের এক প্রাক্ প্রস্তুতি সভা উদ্যযাপন পরিষদের চেয়ারম্যান চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. শিরীণ আখতারের সভাপতিত্বে এবং বিজয়’৭১ এর সভাপতি উদ্যযাপন পরিষদের সদস্য সচিব নাট্যজন সজল চৌধুরী’র সঞ্চালনায় ১৭ মে বিকেল ৪ ঘটিকায় স্টেশন রোডস্থ এশিয়ান (এস.আর) হোটেল-এ অনুষ্ঠিত হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ডীন ড. গাজী সালেহ উদ্দীন, চ.বি পালি বিভাগের প্রফেসর ড. জিনবোধি ভিক্ষু, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য প্রফেসর ড. প্রভাত বড়ুয়া, অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার মো: নুরুল আলম নিজামী, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান, চট্টগ্রাম কমার্স কলেজের অধ্যক্ষ আইয়ুব ভূঁইয়া, কলামিস্ট ড. মাসুম চৌধুরী, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা জাসদের সভাপতি ভানুরঞ্জন চক্রবর্ত্তী, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা মহিলা আওয়ামী লীগ সম্পাদক এড. বাসন্তী প্রভা পালিত, সাবেক কাউন্সিলর রেখা আলম চৌধুরী, চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি এম.আর আজিম, বিজিপিএমইএ প্রথম সহ-সভাপতি খন্দকার লতিফুর রহমান আজিম, কলামিস্ট এ.কে. জাহিদ চৌধুরী, সাংবাদিক আলী আহমেদ শাহীন, ফুলকলি ফুডস্ এর জিএম এম.এ. সবুর, এড. নিলু কান্তি দাশ নিলমনি, উদ্যযাপন পরিষদের যুগ্ম সচিব লায়ন ডা: আর.কে রুবেল, সমন্বয়কারী জসিম উদ্দিন চৌধুরী, মরমী গবেষক আবদুল্লাহ আল মুরাদ, শিক্ষিকা নীলা বোস, ডা: সুভাষ চন্দ্র সেন, অমর কান্তি দত্ত, লায়ন মো: আবু সালেহ, এস.এম. শওকত ওসমান, ডা: এস.কে. পাল সুজন প্রমুখ। সভায় বক্তারা বলেন, আগামী ২০২০ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশত বার্ষিকী বাংলা ও বাঙালির ইতিহাসে এক মাহেন্দ্র ক্ষণ। এই লক্ষ্যে নানা কর্মসূচির মাধ্যমে বছরব্যাপী জাতির পিতার জন্মশত বার্ষিকী উদ্যাপিত হবে। ২০২০ সালের ১৭ মার্চ থেকে ২০২১ সালের ২৬ মার্চ পর্যন্ত ‘মুজিব বর্ষ’ হিসেবে উদ্যযাপন করা হবে। বাংলাদেশের প্রেক্ষপটে এই জন্মশত বার্ষিকী এক বিশেষ সময়কালে অর্জন ও গৌরবের সঙ্গে যুক্ত। তাই প্রত্যেকের জাতির পিতার জন্মবার্ষিকী সফল করার লক্ষ্যে নিরলসভাবে ও একাগ্রতার সাথে কাজ করে যেতে হবে। আমাদের বীর চট্টগ্রামের বিভিন্ন আন্দোলন ও ঘটনা প্রবাহের সাথে গৌরবময় ঐতিহ্য জড়িয়ে রয়েছে। এই মুহুর্তে জাতির পিতার শতবার্ষিকী উদ্যাপন চট্টগ্রামের জন্যে আরেকটি মাইলফলক হিসেবে অভিহিত হবে। নেতৃবৃন্দ বিভিন্ন উপ পরিষদ গঠন করে সেমিনার, সিম্পোজিয়াম, ডকুমেন্টারি, প্রকাশনা এবং সাহিত্য-সংস্কৃতি-ক্রীড়া বিভিন্ন মাধ্যমকে সংযোজিত করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে আরো শাণিত করার লক্ষ্যে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর বিভিন্ন কর্মকা-কে আগামী প্রজন্মের কাছে তুলে ধরার আহ্বান জানান। সভাশেষে নেতৃবৃন্দ উদ্যাপন পরিষদের কো-চেয়ারম্যান আবদুচ সালাম বিজিএমইএ এর প্রথম সহ-সভাপতি নির্বাচিত হওয়ায় তাঁকে অভিনন্দন জানানো হয়।