
দেশচিন্তা ডেস্ক: আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের একটি অন্যতম উপায় এবং আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের মাধ্যম হলো মসজিদ নির্মাণ করা। মসজিদ নির্মাণ এমন একটি কাজ যার সওয়াব মৃত্যুর পরও চলতে থাকে। যত দিন সেই মসজিদে ইবাদত হয়, তত দিন নির্মাণকারী সওয়াব পেতে থাকে। এই কাজে অংশ নেওয়া মানে আল্লাহর পথে সম্পদ ব্যয় করা, যা কবরেও লাভবান করে। মসজিদ নির্মাণ একটি মহৎ ইবাদত যা দুনিয়া ও আখিরাতে ব্যাপক কল্যাণ বয়ে আনে এবং মুসলিম সমাজে এর গুরুত্ব অপরিসীম। মসজিদ কুরআন ও সুন্নাহর শিক্ষা প্রসারে সাহায্য করে এবং নতুন প্রজন্মের মধ্যে ধর্মীয় জ্ঞান বিতরণের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম।
২৬ ডিসেম্বর (শুক্রবার) বায়েজিদ, জালালাবাদ, পূর্ব কুলগাঁও শাহ আমানত হাউজিং সোসাইটিস্থ হেদায়েত আলী চৌধুরী জামে মসজিদের উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে দেশখ্যাত হাজী সেবামূলক প্রতিষ্ঠান শাহ আমানত হজ্ব কাফেলার ব্যবস্থাপনা পরিচালক, মানব সেবামূলক সংস্থা আল্লামা ছালেহ জহুর ওয়াজেদী (রহ.) ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান প্রখ্যাত অলিয়ে কামেল আল্লামা ছালেহ জহুর ওয়াজেদী (রহ.) দরবার শরীফের সাজ্জাদানশীন আমিরুল হুজ্জাজ শাহসুফি আল্লামা মুহাম্মদ ইয়াছিন মাহমুদ ছিদ্দিকী ওয়াজেদী (মা.জি.আ.) উপরোক্ত কথাগুলো বলেন। এসময় প্রধান আলোচক হিসেবে ছিলেন আল আমিন হাশেমী দরবার শরীফের সাজ্জাদানশীন, জা’নশীনে আমিনে মিল্লাত, পীরে তরিকত হযরতুলহাজ্ব আল্লামা মুফতি কাযী মুহাম্মদ ছাদেকুর রহমান হাশেমী (মা.জি.আ.)। সভাপতি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শাহ আমানত হাউজিং সোসাইটির সভাপতি মুহাম্মদ জুবায়ের। বিশেষ অতিথি ছিলেন মুহাম্মদ ইদ্রিচ চৌধুরী, মুহাম্মদ রাশেদুল আলম, মুহাম্মদ শামসুল আলম চৌধুরী। পরিশেষে মিলাদ কিয়াম, দেশ ও জাতির কল্যাণে মোনাজাতের মাধ্যমে উক্ত জামে মসজিদ উদ্বোধন কর্মসূচি সমাপ্ত হয়।










