
অধ্যাপক মঞ্জুরুল কিবরিয়া বলেন, আমি প্রথমেই নবাগত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে স্বাগত জানাচ্ছি কারণ উনি হাটহাজারীতে জয়েন করার কয়েক দিনের মধ্যেই এরকম একটি মাছ উদ্ধার করার জন্য। হালদা নদীর মাছ এবং পরিবেশ রক্ষার জন্য সবাইকে আন্তরিকভাবে এগিয়ে আসতে হবে। হালদা নদীর মাছ রক্ষা করতে হলে হালদা পাড়ের মানুষকে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রাখতে হবে। হালদা পাড়ের জনপ্রতিনিধি, তরুণ ও যুব সমাজ এগিয়ে আসলেই হালদা নদী সত্যিকারভাবে রক্ষা পাবে।
তিনি বলেন, হালদা পাড়ের মাছ চোর এবং দূষণকারীদের তালিকা প্রণয়ন করতে হবে এবং এদের বিরুদ্ধে প্রশাসনিকভাবে শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে এবং সামাজিকভাবে তাদের প্রতিরোধ করতে হবে।
ইউএনও মো. শাহিদুল আলম বলেন, আমি শহরে যাচ্ছিলাম হঠাৎ খবর আসে হালদা নদীতে মাছ শিকার হচ্ছে৷ সঙ্গে সঙ্গে গাড়ি উল্টো দিকে ঘুরিয়ে হালদায় অভিযান পরিচালনা করি। মাছ উদ্ধার করতে পারলেও শিকারিরা পালিয়ে যায়। পরে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ল্যাবরেটরিতে মাছটি হস্তান্তর করা হয়।