দেশচিন্তা নিউজ ডেস্ক:
উপমহাদেশে শান্তির বাণী নিয়ে বিট্রিশ সরকারের অপশাসনের বিরুদ্ধে মৃত্যুর আগপর্যন্ত লড়াই করেছেন মনিরুজ্জামান ইসলামাবাদী। যে মানুষটি সমাজ জীবনে সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য বারবার কারাবরণ করেছেন। নির্যাতিত হয়েছেন। শোষিত মানুষের পক্ষে লড়াই করেছেন। আজ এই মানুষটির জীবনকর্ম বড়ই অবহেলিত। যিনি ভাসানীর মতো মানুষকে শিক্ষা দিয়ে গণতন্ত্রে বাংলাকে আলোকিত করেছেন। শোষিত মানুষের পক্ষে কলম যুদ্ধে মানুষকে একত্রিত করবার জন্য সংবাদপত্র প্রকাশনায় সেই সময়ে মানুষের দ্বারে দ্বারে ঘুরেছেন। আজকে সেই আধুনিক সংবাদপত্রের যুগের মানুষের কাছে তিনি উপেক্ষিত। বক্তারা আরো বলেছেন, রক্ত চক্ষুকে উপেক্ষা করে উপমহাদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য কলমী যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়েছেন। নিজের জীবন উৎসর্গ করার জন্য সবসময় প্রস্তুত ছিলেন। চাইলে ইসলামাবাদী ও ভাসানীর মতো বড় ও ধনী লোক এই উপমহাদেশে আর কেউ হতেন না।
উপমহাদেশে শান্তির বাণী নিয়ে বিট্রিশ সরকারের অপশাসনের বিরুদ্ধে মৃত্যুর আগপর্যন্ত লড়াই করেছেন মনিরুজ্জামান ইসলামাবাদী। যে মানুষটি সমাজ জীবনে সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য বারবার কারাবরণ করেছেন। নির্যাতিত হয়েছেন। শোষিত মানুষের পক্ষে লড়াই করেছেন। আজ এই মানুষটির জীবনকর্ম বড়ই অবহেলিত। যিনি ভাসানীর মতো মানুষকে শিক্ষা দিয়ে গণতন্ত্রে বাংলাকে আলোকিত করেছেন। শোষিত মানুষের পক্ষে কলম যুদ্ধে মানুষকে একত্রিত করবার জন্য সংবাদপত্র প্রকাশনায় সেই সময়ে মানুষের দ্বারে দ্বারে ঘুরেছেন। আজকে সেই আধুনিক সংবাদপত্রের যুগের মানুষের কাছে তিনি উপেক্ষিত। বক্তারা আরো বলেছেন, রক্ত চক্ষুকে উপেক্ষা করে উপমহাদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য কলমী যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়েছেন। নিজের জীবন উৎসর্গ করার জন্য সবসময় প্রস্তুত ছিলেন। চাইলে ইসলামাবাদী ও ভাসানীর মতো বড় ও ধনী লোক এই উপমহাদেশে আর কেউ হতেন না।
কিন্তু লোভ লালসা ঊর্ধ্বে ছিল বলেই তাঁরা সৎভাবে জীবন যাপনের কারণে সদা দুঃখকষ্ট ও অনটনের মাঝেও মানুষকে প্রকৃত সুখ ও আদর্শের শিক্ষা দিয়েছেন। সৎভাবে চলাফেরা ও দেশপ্রেমের বড় উদাহরণ হচ্ছে মনিরুজ্জামান ইসলামাবাদী, জে এম সেন গুপ্ত, মাওলানা ভাসানী, শেখ মুজিবুর রহমান ও জিয়াউর রহমান। আজকে এই প্রজন্মকে উল্লেখিত ব্যক্তির জীবনকর্ম যদি ক্লাসে প্রতিনিয়ত পাঠ্যবইয়ের মাধ্যমে চর্চা করাতে পারে তাহলে নিঃসন্দেহে দেশ এগিয়ে যাবে, দেশপ্রেমিক সৃষ্টি হবে। মনিরুজ্জামান ইসলামাবাদীর ৬৯তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে চট্টগ্রাম ইতিহাস চর্চা কেন্দ্র ও ইসলামাবাদী গবেষণা পরিষদের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত সভায় বিজ্ঞ আলোচকবৃন্দ উপরোক্ত কথাগুলো বলেছেন। সিএইচআরসির সভাপতি সোহেল মো. ফখরুদ-দীনের সভাপতিত্বে এ আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ সরকারের প্রাক্তন উপ-সচিব বীর মুক্তিযোদ্ধা আসহাব উদ্দিন। প্রধান আলোচক ছিলেন চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক এড. নাজিম উদ্দিন চৌধুরী। উদ্ভোধক ছিলেন প্রিমিয়ার হাসপাতাল লি. এর পরিচালক প্রশাসন মোহাম্মদ আবু বক্কর। বিশেষ বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রখ্যাত রাজনীতিক এম এ হাশেম রাজু। ইসলামাবাদীর জীবন কর্মের উপর প্রবন্ধ পাঠ করেন অধ্যাপক আবু তালেব বেলাল। বিশেষ অতিথি ছিলেন নজরুল গবেষক এম এ সবুর, ফরিদুল আলম চৌধুরী, অমর কান্তি দত্ত, লায়ন সি এস কে ছিদ্দিকী, অধ্যক্ষ মুক্তাদের আজাদ খান, মাস্টার আবুল হোসেন, সাফাত বিন সানাউল্লাহ, মো. নজরুল ইসলাম, মাওলানা আবুল কাশেম, প্রবীণ সাংবাদিক মো. সাইফুদ্দিন, এম নুরুল হুদা চৌধুরী, প্রকৌশলী সৌমেন বড়ুয়া, উন্নয়ন সংগঠক নোমান উল্লাহ বাহার, চন্দনাইশ ছাত্র সমিতির সাধারণ সম্পাদক বোরহান উদ্দিন গিফারী, অধ্যাপক সামসাদ ছাত্তার, ইতিহাস লেখক এড. সিরাজুল হক চৌধুরী, সাংবাদিক ইমরান সোহেল, রাজনীতিক হাজী নূর মোহাম্মদ, লেখক আব্দুল্লাহ মজুমদার, প্রাবন্ধিক এস এম ওচমান, মো. খালেদ, সিরাজুল ইসলাম, অধ্যক্ষ রতন কান্তি দাশ, লোকমান হাকিম প্রমুখ।
পড়েছেনঃ ৪৮৩