আজ : সোমবার ║ ১৩ই জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ

আজ : সোমবার ║ ১৩ই জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ║২৯শে পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ║ ১৩ই রজব, ১৪৪৬ হিজরি

সিভাসু প্রাণিসম্পদের উৎপাদন বৃদ্ধি এবং বাজারজাতকরণ শীর্ষক সেমিনার

দেশচিন্তা নিউজ ডেস্ক:
চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ে (সিভাসু)) “উন্নত পালন ও স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে পাহাড়ি অঞ্চলে প্রাণিসম্পদের উৎপাদন বৃদ্ধি এবং মূল্য সংযোজন ও সরবরাহ ব্যবস্থাপনার ভিত্তিতে উৎপাদিত পণ্যের বাজারজাতকরণ (Increasing Livestock Production in the Hills through better husbandry, health services and improving market access through value and supply chain management)” শীর্ষক গবেষণা প্রকল্পের অগ্রগতির ওপর এক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সম্মেলন কক্ষে আজ ০৩ অক্টোবর বৃহস্পতিবার বেলা ১২টায় অনুষ্ঠিত উক্ত সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপাচার্য প্রফেসর ড. গৌতম বুদ্ধ দাশ। সিভাসু’র পরিচিালক (গবেষণা ও সম্প্রসারণ) প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আলমগীর হোসেন-এর সভাপতিত্বে সেমিনারে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. এম. নুরুল আবছার খান, ফুড সায়েন্স এন্ড টেকনোলজি অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. জান্নাতারা খাতুন এবং বান্দরবান জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা আনিসুর রহমান। স্বগত বক্তব্য রাখেন সিভাসু’র জেনেটিক্স এন্ড এনিম্যাল ব্রিডিং বিভাগের প্রধান প্রফেসর ড. গউজ মিয়া।
কৃষি গবেষণা ফাউন্ডেশন (কেজিএফ) এর অর্থায়নে এবং সিভাসু’র প্রফেসর ড. কবিরুল ইসলাম খান-এর তত্ত্বাবধানে পার্বত্য জেলা বান্দরবান ও খাগড়াছড়ির প্রত্যন্ত অঞ্চলে গবেষণা প্রকল্পটি পরিচালিত হচ্ছে। উক্ত অঞ্চলের খামারিরা পাহাড়ি মুরগি (হিলি চিকেন), ছাগল ও ভেড়া লালন-পালনের মাধ্যমে প্রকল্পটির সুফল ভোগ করছেন।
প্রকল্পটির মেয়াদ এপ্রিল, ২০১৭ থেকে মার্চ, ২০২২ পর্যন্ত। এটি বাস্তবায়নে ব্যয় হবে প্রায় সাড়ে পাঁচ কোটি টাকা। প্রকল্পটির মেয়াদ শেষ হলেও সিভাসু’র সহযোগিতায় উক্ত অঞ্চলগুলোতে পাহাড়ি মুরগি (হিলি চিকেন), ছাগল ও ভেড়া লালন-পালনের প্রক্রিয়াটি অব্যাহত থাকবে বলে সেমিনারে আশাবাদ ব্যক্ত করেন সিভাসু’র উপাচার্য প্রফেসর ড. গৌতম বুদ্ধ দাশ।
প্রকল্পের অগ্রগতি বিষয়ে প্রেজেন্টেশন দেন প্রকল্পের কো-অর্ডিনেটর  প্রফেসর ড. কবিরুল ইসলাম খান এবং সিভাসু’র পোল্ট্রি রিসার্চ এন্ড ট্রেনিং সেন্টারের পরিচালক প্রফেসর ড. পরিতোষ কুমার বিশ্বাস।
সেমিনারে প্রকল্পের উপকারভোগী বান্দরবান ও খাগড়াছড়ি জেলার খামারিরাও উপস্থিত ছিলেন। খামারিদের মধ্য থেকে- পরিং ম্রো এবং মো. মেজবাহ উদ্দিন- সেমিনারে প্রকল্পের সুফল তুলে ধরেন।

Share on facebook
Facebook
Share on twitter
Twitter
Share on linkedin
LinkedIn
Share on whatsapp
WhatsApp
Share on email
Email
Share on print
Print

আজকের সর্বশেষ সংবাদ