
দেশচিন্তা ডেস্ক: প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটি, ইউরেশিয়ান ইউনিভার্সিটি-শ্রীলঙ্কা, এনআইআইএলএম বিশ্ববিদ্যালয়-ভারত, ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ এবং নাইল ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি যৌথভাবে আয়োজন করেছে ‘ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশন এন্ড ইমারজিং টেকনোলজিস ফর সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট’ শীর্ষক এক আন্তর্জাতিক সেমিনার। সম্প্রতি অনলাইনে জুম প্ল্যাটফর্মে আয়োজিত এই সেমিনারে প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটি ছিল ইনস্টিটিউশনাল পার্টনার। সেমিনারে উদ্বোধক ছিলেন প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক এস. এম. নছরুল কদির। সেমিনারটি পরিচালনা করেন ড. ইঞ্জি. মুমিন জাফর মুম্বেরে। এতে সভাপতিত্ব করেন নাইল ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির ভাইস-রেক্টর ড. মোহাম্মদ আবদি জিমালে। সেমিনারে আলোচিত মূল বিষয়গুলো ছিল—টেকসই উন্নয়নে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ভূমিকা, সুশাসন ও স্বচ্ছতার জন্য ব্লকচেইন প্রযুক্তি, স্মার্ট সিটির জন্য ডিজিটাল টুইনস ও সিমুলেশন, সাইবার নিরাপত্তা ও প্রযুক্তিতে আস্থা; ৫জি, আইওটি এবং ক্লাউড কম্পিউটিং-এর মাধ্যমে বৈশ্বিক সংযোগ; শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে ডিজিটাল রূপান্তর, সবুজ তথ্যপ্রযুক্তি ও পরিবেশগত স্থায়িত্ব, উদীয়মান প্রযুক্তির নৈতিক ও সামাজিক দিক; উদ্ভাবন, নীতি ও সক্ষমতা বৃদ্ধি; ডিজিটাল রূপান্তরের মাধ্যমে এসডিজি অর্জনের প্রভাব মূল্যায়ন ইত্যাদি। সেমিনারে প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির ইইই বিভাগের চেয়ারম্যান জনাব টুটন চন্দ্র মল্লিক ও সিএসই বিভাগের সহকারী অধ্যাপক জনাব কিংশুক ধর এবং ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স অফিস ও ডিএসডব্লিউর কাউন্সিলর ফাইজা চৌধুরী বক্তা হিসেবে অংশগ্রহণ করেন। বক্তা হিসেবে আরও অংশগ্রহণ করেন নাইল ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির অধ্যাপক ড. নাকির কিওরিবোনা ক্যাড্রে, এনআইআইএলএম বিশ্ববিদ্যালয়-ভারতের লাইব্রেরি এন্ড ইনফরমেশন সায়েন্স বিভাগের প্রধান ড. রেনু বালা ও স্কুল অব সায়েন্সের ডিন ড. রাজীব পাল, ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের সহকারী অধ্যাপক মো. আজিম ও ড. মো. এমরান হোসেন, ইউরেশিয়ান ক্যাম্পাস-শ্রীলঙ্কার সহকারী অধ্যাপক ড. পদ্মাসিরি রানাওয়াকারাচ্চি ও ড. থারিন্দু ইউ. রাজাথিলাকে। উদ্বোধনী বক্তব্যে প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর এস. এম. নছরুল কদির বর্তমান বিশ্বে টেকসই উন্নয়নে ডিজিটাল রূপান্তর ও উদীয়মান প্রযুক্তির ভূমিকা তুলে ধরেন।
বক্তারা প্রযুক্তিনির্ভর উন্নয়ন, আন্তর্জাতিক সহযোগিতা ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের দক্ষতা বৃদ্ধির ওপর গুরুত্বারোপ করেন।












