মুক্তিয়ুদ্ধের বিজয় মেলা পরিষদের আয়োজনে সংক্ষিপ্ত পরিসরে বিজয় মেলার উদ্বোধনী দিনে বিজয় শিখা প্রজ্জ্বলন এবং জাতীয় ও সংগঠনের পতাকা উত্তোলন উপলক্ষে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বক্তাগণ বলেন,একটি অশুভ শক্তি করোনা পরিস্থিতিতে দেশব্যাপী যে স্থবির অবস্থা বিরাজ করছে সে সুযোগে দেশকে রাজনৈতিকভাবে অস্থিতিশীল করে তুলতে চায়।তারা বঙ্গবন্ধুটে টার্গেট করেছে।তথ্য প্রযুক্তি,বিজ্ঞানের এই অগ্রযাত্রায় তারা বাঙালির কৃষ্টি-সংস্কৃতি-প্রগতিশীল চেতনা ধ্বংস করতে চায়।যারা মুক্তিযাদ্ধের বিরোধীতা করেছে,যারা বঙ্গবন্ধুর খুনীদের সমর্থন দিয়েছিল তাঁরাই এখন বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যের বিরুদ্ধে ফতোয়া দিচ্ছে।মৌলবাদের বিষদাঁত ভেঙে দিতে হবে।স্বাধীনতার সূবর্ণজয়ন্তীতে মৌলবাদের মূলৎপাটন করতে হবে।মুক্তিযাদ্ধের বিজয় মেলা পরিষদের কো-চেয়ারম্যান নগর আওয়ামীলীগ সহ সভাপতি নঈম উদ্দিন চৌধুরী সভাপতিত্বে মেলা পরিষদ যুগ্ম মহাসচিব এডভোকেট ইফতেখার সাইমুন চৌধুরীর পরিচালনায় এ সময় নেতৃবৃন্দের মধ্যে বক্তব্য রাখেন কো-চেয়ারম্যান হাসিনা মহিউদ্দিন , মোহাম্মদ ইউনূছ(মহাসচিব) পাল্টু লাল সাহা, জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী সি এন সি, আনোয়ারুল আজিম,ন্সৈয়দ মাহমুদুল হক,চন্দন ধর,মশিউর রহমান,এড.ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী, যুবলীগের ফরিদ মাহমুদ,ন্যাপের মিতুল দাশ গুপ্ত,জাতীয় পার্টি মন্জু নেতা মো. আজাদ দোভাষ,এসএএম জাকরিয়া, বোরহানুল হাসান চৌধুরী সালেহিন, আবুল হোসেন আবু,নাজিম উদ্দীন,দেবাশীষ নাথ,আরশাদুল আলম বাচ্চু, দেলোয়ার হোসেন,আবু সাঈদ সুম, ইমরান আহমেদ ইমু,নুরুল আজিম রনি,জাকারিয়া দস্তগীর,রোমেল বড়ুয়া রাহুল,মিজানুর রহমান মিজান,নাজমুল হাসান রুমি,জয় শংকর,সৌনিয়া ইদ্রিস, ফারজানা আক্তার মিশু,আশরাফুল পাভেল,সাব্বির সাকি,সৈকত বর্মন,তৌহিদুল আলম বাবু প্রমুখ।
আলোচনা সভা শেষে সাবেক মেয়র আলহাজ্ব এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরীর কনিষ্ঠ পুত্র বোরহানুল হক চৌধুরীর হাত দিয়ে মশাল জ্বালিয়ে মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের দিয়ে শিখা প্রজ্জ্বলন করা হয়।শেষে সকল নেতৃবৃন্দ জাতীয় পতাকা ও সংগঠনের পতাকা উত্তোলন করে মেলার কার্যকর্ম শুরু করা হয়। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।
সম্পাদক ও প্রকাশক: মুহাম্মদ ইমরান সোহেল। মোবাইল : ০১৮১৫-৫৬৩৭৯৪ । কার্যালয়: ৪০ কদম মোবারক মার্কেট, মোমিন রোড, চট্টগ্রাম। ইমেল: [email protected]
Copyright © 2025 Desh Chinta. All rights reserved.