
দেশচিন্তা ডেস্ক: বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরার সদস্য, চট্টগ্রাম মহানগরী জামায়াতের এসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি ও চট্টগ্রাম–১১ আসনের পরিচালক মোহাম্মদ উল্লাহ বলেন, নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে তরুণ সমাজের ভূমিকা অপরিসীম। তাদের প্রথম ভোটটি সৎ, যোগ্য ও দেশপ্রেমিক নেতৃত্বের হাতকে শক্তিশালী করতেই ব্যবহার করতে হবে। দাঁড়ি পাল্লার পক্ষে তরুণদের সমর্থন আমাদের অগ্রযাত্রাকে আরও গতিশীল করবে।
চট্টগ্রাম–১১ আসনে দাঁড়ি পাল্লার প্রার্থী শফিউল আলমের সমর্থনে ‘রানওয়ে কর্মসূচিতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
চট্টগ্রাম মহানগরী কর্মপরিষদের সদস্য ও বন্দর থানা আমীর মাহমুদুল আলমের সভাপতিত্বে এবং চট্টগ্রাম–১১ আসনের সদস্য সচিব ও সদর ঘাট থানা জামায়াতের আমীর আব্দুল গফুরের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানের প্রধান বক্তার হিসেবে বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম ১১ আসনের সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী শফিউল আলম, বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সেক্রেটারি মোহাম্মদ আবু তালেব চৌধুরী প্রমুখ।
অনুষ্ঠানের প্রধান বক্তার বক্তব্যে চট্টগ্রাম–১১ আসন জামায়াতে ইসলামীর মনোনীত সংসদ প্রার্থী মুহাম্মদ শফিউল আলম বলেন, এ এলাকার মানুষের উন্নয়ন, ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা এবং সামাজিক কল্যাণ নিশ্চিত করাই আমার প্রধান লক্ষ্য। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে আমি সর্বশক্তি নিয়োগ করব।
কর্মসূচিতে নতুন বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকার নিয়ে তরুণদের সক্রিয় অংশগ্রহণ বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য ছিল।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন সদর ঘাট থানা সেক্রেটারি সরওয়ার জাহান সিরাজী, ইসলামী ছাত্র শিবির চট্টগ্রাম মহানগর দক্ষিণের অফিস সম্পাদক শাহেদুল মোরসালীন, ইপিজেড থানা বায়তুল মাল সম্পাদক ও ৩৯ নং ওয়ার্ড আমীর ওসমান গণি, ৩৯ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী মুহাম্মদ শাহেদ, ২৯ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী ফজলে এলাহী মুহাম্মদ শাহীন, ২৮ নং ওয়ার্ড আমীর ও কাউন্সিলর প্রার্থী কবির আহমদ প্রমুখ।
এছাড়া বন্দর, পতেঙ্গা, ইপিজেড, সদর ঘাট, ডাবলমুরিং থানা এবং সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ডের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
কর্মসূচিতে বক্তারা ঐক্যবদ্ধ কণ্ঠে ঘোষণা করেন যে, চট্টগ্রাম–১১ আসনে উন্নয়ন, ন্যায় ও সুশাসনের পথে দাঁড়ি পাল্লা প্রতীকই হবে জনগণের আস্থার প্রতীক।
উক্ত রানওয়ে কর্মসূচীটি ইপিজেড স্ট্রীল মিল বাজারের উত্তর পাশ থেকে শুরু হয়ে সিমেন্ট ক্রসিং, হাসপাতাল গেইট, বন্দর টিলা, ইপিজেড মোড়, মাইলের মাথা হলে সল্ট গোলা রেল ক্রসিং গিয়ে শেষ হয়।










